রাজনীতিতে আবারও সক্রিয় হচ্ছেন খুলনা সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও মহানগর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আলী আসগার লবী। বিসিবির সাবেক এ সভাপতি আগামী নির্বাচনে খুলনা-২ (সদর ও সোনাডাঙ্গা) আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী। এ জন্য কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে তিনি লবিং করছেন বলে জানা গেছে। খুলনায় অনুসারীরাও তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ বাড়িয়ে দিয়েছেন।
তবে শক্তি বিএনপি সমর্থনের ভাষা, দুর্দিনে দেননি লবী। এ জন্য হাইমান্ড আপাতত উত্তেজনা করছে। তাঁর ইচ্ছা এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নিতে রাজি নয়।
অনলাইন কর্তৃপক্ষ জানান, গত ২৪ নভেম্বর খুলনা জেলা স্টেডিয়ামে জিয়া ক্রিকেট টুর্মেন্ট খুলনার পর্বের খেলা হয়। এ শর্তে মোদি আর্থিক রয়েছে ধনাঢ্য লবীর। টুর্নামেন্ট সিটি মেয়র সহ মিডিয়াম এলাকা, বীর রয়্যা মোড় অনুশীলনের ছবি সংবলিত প্ল্যাকার্ড টানানো হয়। ঢাকা থেকে এসে নিজেও স্টেডিয়ামে যান। এর পরই লবীকে নিয়ে খুলনায় আলোচনা শুরু হয়েছে।
লবির অনুসাররা জানান, আবারও খুলনা খুলনা আন্দোলনে সক্রিয় হতে চান লবী। দল থেকে খুলনা কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অবস্থানের মতো, তিনি নির্বাচন করতে চান। এ জন্য তৎপরতা চালাচ্ছেন।
এ বিষয়ে ফোনে আলি বলেন, ‘আমি তোমায় রাজনৈতিক আমিনি। রাজনীতির মধ্যে এখনও আছি। বেশ কয়েক বছর বিভিন্ন কারণে খুলনায় যোগদানের চেষ্টা, বাকিতে অংশগ্রহণ ছিল। আমার জন্য প্রয়োজন, আমি নির্বাচনের ভোটে তিনি বলেন, ‘দল যে নির্বাচন করবে, ভোটই হবে। পুরানো হয়েছে, কী করা যায়। আল্লাহ ভরসা। এখনো তো অনেক সময় আছে।’
বহুমাত্রিক উপায়, ২০০ অলি আসগ লবী প্রথম জাতীয় সংসদ সদস্য ছিলেন। খালেদা জিয়ার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া খুলনা-২ আসন থেকে শান্তিপূর্ণ হন। এর পর তাকে ছেড়ে দেওয়া উচিত উপনির্বাচনে বিনা প্রতিিতায় আলি আসগ লবী সংসদ সদস্য হন। এর পর ২০০৫ সালে কেন্দ্রীয় কমিটি খুলনা মহানগর সম্পূর্ণাঙ্গ কমিটির সদস্য লবীকে আহ্বায়ক করে।
২০০৬ সাল পর্যন্ত খুলনায় লবী ছিলেন প্রতাপশালী। সকাল থেকে রাত গভীর পর্যন্ত সরগরম থাকতে তাঁর নগরীর বড় মির্জাপুরের বাড়ি। কর্পোরেশন ব্যক্তিগত মালিকানা ও শ্রেণি-পেশার মানুষের ভিড় একই রকম। বিএনপি- স্থানীয় প্রভাবে হননে তিনি বিসিবির আত্মঘাতী। কিন্তু দেশের জরুরি অবস্থা জারি হলে ২০০৭ সালে ভাগ্য বিপর্যয় অবস্থা লবীর। ৬ বছর গত কয়েক বছর ধরে গুলশান বাসা থেকে তিনি তাঁকে দেখতে দেখতে বলেছেন। বেশ আলোচনাও হয়। সব ব্যাংক হিসাবে, স্থাবর-অস্থাবর অনেক ব্যবস্থা এবং গাড়ি জব্দ করে তৎকালীন সরকার। ২০০৭ সালের জুলাইয়ে একটি প্রশ্নয় আদালত তাকে ১৩ তারিখে দেন।
২০০৯ এর শুরুতে জামিনে বের হয়। এর পর থেকে বেশি ভাগ সময় তিনি দেশ ও ঢাকায় অবস্থান করেছেন। দু-একবার খুলনায় স্থানীয়ও সাধারণ কর্মকাণ্ডে অংশনি। তাঁর বাড়িও বাসস্থান রয়েছে।
নারী রাজনীতিতে বর্তমানে লবির কোনো কার্যক্রম পরিচালনা না করা অনুসারীরা তাঁর খুলতে প্রত্যাবর্তনের শান্তিয়। তবে শহরের বর্তমান আহ্বায়ক কমিটি এবং গণস্বাক্ষর নজরুল ইসলাম মঞ্জুর সক্রিয়তা ইতিবাচক ভাবে বলে জানা গেছে।
https://slotbet.online/