খুলনা বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসে এখন আর পাসপোর্ট করতে গিয়ে কাউকে দিতে হয় না কোন প্রকার অবৈধ ঘুষের টাকা। স্বাভাবিক নিয়মেই সুষ্ঠ এবং সুন্দরভাবে কাজ হয়ে যায়। হয়রানির শিকার হতে হয় না কোন ব্যক্তিকে। বন্ধ হয়ে গেছে সকল প্রকার ঘুষ, দূর্নীতি আর অনিয়ম। আর এ সকল বন্ধের উদ্যোক্তা খুলনা বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের
সুযোগ্য পরিচালক মোঃ আবু সাইদ। খুলনা বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসে পরিচালক হিসেবে মোঃ আবু সাইদ যোগদান করার পর থেকে তার দক্ষ নেতৃত্বে সুষ্ঠু এবং সুন্দরভাবে পরিচালিত হয়ে আসছে খুলনা বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের সকল কার্যক্রম। অফিসের কার্যক্রমেঊ ফিরে এসেছে গতিশীলতা। সরকার ঘোষিত ঘুষ দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স বাস্তবায়নে খুলনা বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের পরিচালক মোঃ আবু সাইদ আন্তরিকতার সাথে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ঘুষ, দূর্নীতি আর অনিয়ম বন্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করায় খুলনা বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের সুযোগ্য পরিচালক মোঃ আবু সাইদ কে এলাকাবাসী ধন্যবাদ এবং তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেছেন। খুলনা বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট করতে আসা একাধিক ব্যক্তি এ প্রতিবেদককে জানায়, খুলনা বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের সুযোগ্য পরিচালক মোঃ আবু সাইদ স্যার যোগদান করার পর থেকে আমরা কোন প্রকার হয়রানি এবং অবৈধ ঘুষের টাকা ছাড়াই পাসপোর্ট করতে পারছি। ইতিপূর্বে পাসপোর্ট করতে এসে নানাবিধ হয়রানি ও সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি। বর্তমানে পাসপোর্ট অফিস চত্বরে নেই কোন দালাল চক্রের উৎপাত। অফিসের বর্তমান পরিবেশ সুষ্ঠু এবং সুশৃংখল। এলাকাবাসীরা জানায়, আন্তরিকতা আর সদিচ্ছা থাকলে কোন কাজই অসম্ভব নয় সেটা দেখিয়ে দিলেন খুলনা বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের সুযোগ্য পরিচালক মোঃ আবু সাইদ। বাংলাদেশের প্রত্যেকটি সরকারি অফিস আদালতে যদি মোঃ আবু সাইদ এর মত সৎ এবং যোগ্য অফিসার থাকতো তাহলে সোনার বাংলা গড়তে বেশিদিন সময় লাগতো না। ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সুযোগ্য মহা-পরিচালক স্যারের দিকনির্দেশ অনুযায়ী পরিচালিত হয়ে আসছে খুলনা বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের সকল কার্যক্রম। এলাকাবাসী বর্তমান পরিচালক মোঃ আবু সাইদ এর সাফল্য কামনা করেছেন।
https://slotbet.online/