পুলিশ জনগণের বন্ধু। এই কথাটি তার কর্মকান্ডের মধ্য দিয়ে আবার ও প্রমাণ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন ” প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল” পিপিএম- সেবা পদক প্রাপ্ত বগুড়া জেলা পুলিশের অভিভাবক সুযোগ্য পুলিশ সুপার মোঃ জেদান আল মুসা (পিপিএম-সেবা)।
মাদকের বিরুদ্ধে সরকার ঘোষিত জিরো টলারেন্স বাস্তবায়নে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর সহ পুলিশ প্রশাসন যখন নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে তারই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে বগুড়া জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার মোঃ জেদান আল মুসা তার ওই ক্লান্তিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে বগুড়া
জেলা থেকে মাদক নির্মূল করতে দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছেন। শুধু মাদকদ্রব্য নয়, এলাকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, আসামি গ্রেপ্তার সহ সর্ব বিষয়ে সততা এবং দক্ষতার সাথে তার কর্মকাণ্ড অব্যাহত রেখেছেন তিনি। ২৫ তম বিসিএস(পুলিশ) ক্যাডারেরএই মেধাবী পুলিশ কর্মকর্তা ২০২৪ সালের ৮ সেপ্টেম্বর বগুড়া জেলার পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করেন। বগুড়া জেলার শান্তি প্রিয় জন সাধারণের নিরাপত্তা শতভাগ নিশ্চিত করতে বগুড়া জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার মোঃ জেদান আল মুসা
জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করছেন। পুলিশ সুপার মোঃ জেদান আল মুসা এর দিক নির্দেশনায় বগুড়া জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ),অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, (সদর সার্কেল), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(শেরপুর সার্কেল), সহকারী পুলিশ সুপার (আদমদিঘী সার্কেল), সহকারী পুলিশ সুপার (নন্দিগ্রাম সার্কেল), সহকারী পুলিশ সুপার(গাবতলী সার্কেল)এবং বগুড়া জেলার শাহজাহানপুর, নন্দিগ্রাম, ধুনট, শেরপুর, কাহালু, দুপচাঁচিয়া, আদমদিঘী, সারিয়াকান্দি, গাবতলি, সোনাতলা, শিবগঞ্জ এবং গুড়া সদর
থানার অফিসার ইনচার্জরা যৌথভাবে তাদের দক্ষ নেতৃত্বের মাধ্যমে ধারাবাহিকভাবে এলাকার সন্ত্রাসী এবং চাঁদাবাজদের গ্রেফতারের ফলে বগুড়া জেলার মানুষ এখন নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারছে। যা বিগত দিনে দেখা যায়নি। নেই চাকু পার্টি, মাস্তানদের দৌরাত্ম। বাড়ি করতে ইট, বালু আর সিমেন্ট সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে কিনতে হয় না। নেই কোন বোমার আওয়াজ। ওয়ার্ড বাই ওয়ার্ড সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজদের তালিকা তৈরি করে গ্রেফতার করা হয়েছে। ফলে খারাপ লোকজন এলাকা ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়েছে। সাম্প্রতিক কিছু ঘটনা দেখলে বোঝা যায় বগুড়া
জেলা পুলিশ জনগণের কল্যাণে কত কাজ করছে। জেলার মানুষ এখন দিন রাত চলাচল করলেও কোথাও ছিনতাই কিংবা চাকু মারার মত ঘটনা এখন আর ঘটেনা। বগুড়া
জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার মোঃ জেদান আল মুসা এর
ওই ক্লান্তিক প্রচেষ্টার কারণে জেলার আইন-শৃঙ্খলা সুষ্ঠু এবং সুন্দরভাবে বিরাজ করছে। যা লক্ষণীয়। আন্তরিকতা আর সদিচ্ছা থাকলে কোন কাজই অসম্ভব নয় বলে মনে করেন মেধাবী এই পুলিশ কর্মকর্তা। বগুড়া জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার মোঃ জেদান আল মুসা
কে মামলার রহস্য উদঘাটন, গণমুখী পুলিশী সেবা নিশ্চিত করা, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, কর্তব্য নিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলা মূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ বাংলাদেশ পুলিশের পক্ষ থেকে”প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল” পিপিএম-সেবায় ভূষিত করা হয়েছে।
বগুড়া জেলার সুযোগ্য এই পুলিশ সুপার মোঃ জেদান আল মুসা বলেন, সততা, নিষ্ঠা এবং উত্তম পেশাদারিত্বের সাথে কর্তব্য পালনের কারণে বাংলাদেশ পুলিশের পক্ষ থেকে আমাকে প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল পিপিএম-সেবা পদক প্রদান করা হয়েছে।আমার চাকুরী জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত আমি আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব শতভাগ সততার সাথে পালন করে যেতে চাই। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পুলিশের এই স্বীকৃতি “প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল”পিপিএম-সেবা পদে ভূষিতরা এককালীন অর্থ এবং প্রতিমাসে ভাতা পেয়ে থাকেন। এছাড়া নামের শেষে এই পদক উপাধি ব্যবহার করতে পারবেন। বগুড়া
জেলার পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদানের পূর্বে তিনি সিলেট রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয় পুলিশ সুপার
হিসেবে কর্মরত ছিলেন।তার বিপি নং (৭৮০ ৬১১ ৩৯৮২)। বগুড়া জেলার পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে মোঃ জেদান আল মুসা
বাংলাদেশ পুলিশের সুযোগ্য আইজিপি বাহারুল আলম স্যার এবং রাজশাহী রেঞ্জের সুযোগ্য ডিআইজি মোঃ আলমগীর রহমান
স্যার সহ সকল সহকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। বগুড়া জেলার সার্বিক আইনশৃঙ্খলার উন্নয়ন সহ সকল কর্মকান্ডে জনপ্রতিনিধি সহ জেলাবাসীর সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেছেন বগুড়া জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার মোঃ জেদান আল মুসা (পিপিএম-সেবা)।
https://slotbet.online/