• বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:০৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ
মাগুরার বহুল আলোচিত শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার বিচার শুরু বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোনের নিরাপত্তা সংক্রান্ত আলোচনা ও সমন্বয় সভায় সাতক্ষীরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মোঃ মুকিত হাসান খাঁনের অংশগ্রহণ তিতাসে পারভেজ হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার নওগাঁয় দৈনিক প্রথম কথা পত্রিকার ১১ তম বর্ষপূর্তি উৎসব পালিত পুলিশ সিভিল ড্রেসে কাউকে গ্রেফতার করতে পারবে নাঃ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাতক্ষীরা শ্যামনগরে রূপান্তরের আয়োজনে প্লাস্টিক পলিথিন দূষণ রোধে গণ শুনানি অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরায় ভ্যানের চাপায় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে ভবদহ সমস্যা সমাধানে নদী খনন করবে সেনাবাহিনী: সৈয়দ রিজওয়ানা হাসান খুলনার ফুলতলায় প্রকাশ্য এক যুবক‌কে গুলি ক‌রে হত্যা পটুয়াখালীর উত্তর চারা বুনিয়া ফারুকীয় হাফেজিয়া শিশু সদনে এতিম ও দুস্থদের বরাদ্দের টাকা লুটপাট

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ আজ

গণজাগরণ প্রতিবেদক / ২২ বার পঠিত
প্রকাশ: শুক্রবার, ৭ মার্চ, ২০২৫

গণজাগরণ প্রতিবেদকঃ

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ আজ। হাজার বছরের পরাধীন বাঙালিকে এদিন স্বাধীনতার মূলমন্ত্র শুনিয়েছিলেন বাঙালির রাখাল রাজা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) মুক্তিপাগল জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে দেয়া বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক এই ভাষণ থেকেই মূলত স্বাধীনতা যুদ্ধের অঙ্কুরোদগম ঘটতে থাকে এ বাংলায়।

বাঙালি নিজের দেশের হাজার বছরের স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয়ার অবশ্যম্ভাবী পরিণতির দিকে এগোতে থাকে।

গণমানুষের সেøাগানের মধ্য দিয়ে এদিন বিকেল তিনটা ২০ মিনিটে জনসমুদ্রের মঞ্চে আসেন স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু।

আকাশ কাঁপিয়ে স্লোগান উঠে- ‘বীর বাঙালী অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো’, ‘তোমার আমার ঠিকানা, পদ্মা-মেঘনা-যমুনা’, ‘তোমার দেশ আমার দেশ, বাংলাদেশ বাংলাদেশ’।

মঞ্চে দাঁড়িয়েই বিশাল জনসমুদ্রে পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙ্গে বাঙালি জাতিকে মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার উদাত্ত আহ্বান জানান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

আজ সেই ঐতিহাসিক দিন, ৭ মার্চ। বাঙালি জাতির ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা একটি অনন্য দিন।

দেখতে দেখতে বাংলাদেশ নামক স্বাধীন রাষ্ট্রের বয়স ৫৪ বছরে ঠেকেছে। এতো বছরে অনেক কিছু বদলে গেলেও বদলানো যায়নি শুধু ১৯ মিনিটের বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক সেই ভাষণটি।

বিশ্বের অনেক মনিষী বা নেতার অমর কিছু ভাষণ আছে। বিশ্বের মধ্যে এই একটি মাত্র ভাষণ যা যুগের পর যুগ, বছরের পর বছর, ঘণ্টার পর ঘণ্টা বেজে চলেছে- কিন্তু ভাষণটির আবেদন আজও এতটুকু কমেনি।

বরং যখনই প্রজন্মের পর প্রজন্ম এই ঐতিহাসিক ভাষণটি শোনেন, তখনই তাদের মানসপটে ভেসে ওঠে স্বাধীনতার গৌরবগাঁথা আন্দোলন-সংগ্রামের মুহূর্তগুলো, আত্মপ্রত্যয়ী হয়ে ওঠে দেশপ্রেমের আদর্শে।

৫৪ বছর ধরে একই আবেদন নিয়ে একটানা কোন ভাষণ এভাবে শ্রবণের নজির বিশ্বের ইতিহাসে নেই।

নানা গবেষণার পর মাত্র ১৯ মিনিটের বঙ্গবন্ধুর এই ঐতিহাসিক ভাষণটি আন্তর্জাতিকভাবে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষণের অন্যতম হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।


এই বিভাগের আরো খবর
https://slotbet.online/